• We kindly request chatzozo forum members to follow forum rules to avoid getting a temporary suspension. Do not use non-English languages in the International Sex Chat Discussion section. This section is mainly created for everyone who uses English as their communication language.

দ্যি গ্রেটেস্ট কামব্যাকস অফ ফুটবল হিস্টোরি

BOHEMIAN_26

Favoured Frenzy
পার্ট : ১

২০১৭ সাল...

১৪ ফেব্রুয়ারী

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস.....

পার্ক দি প্রিন্সেস,প্যারিস,ফ্রান্স...

চ্যাম্পিয়নস লীগের রাউন্ড অফ ১৬ এর প্রথম লেগে মুখোমুখি প্যারিস সেন্ট জার্মেইনের মুখোমুখি স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা।
দুই দলই ফুরফুরে মেজাজে। পিএসজির তরতাজা স্মৃতি লীগে বোর্দেক্সের মাঠ থেকে ৩-০ গোলের জয়। অন্যদিকে বার্সা প্যারিসে এসেছে লা লিগায় আলাভেসকে ৬-০ গোলে দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে।

ম্যাচের ১৮ মিনিটেই বার্সা সমর্থকদের মাথায় হাত। বক্সের ঠিক বাইরে স্যামুয়েল উমতিতির ফাউলে ফ্রি কিক পায় পিএসজি এবং ফ্রি কিক থেকে বল জালে জড়ান এনহেল ডি মারিয়া। তার ২২ মিনিট পর ভেরাত্তির এসিস্টে গড়ানো শটে গোল করেন জার্মান তরুণ সেনসেশন ইউলিয়ান ড্রাক্সলার। হাফটাইমের ১০ মিনিট পর বক্সের বাইরে থেকে আবারো দারুণ এক গোল করেন ডি মারিয়া। ৭২ মিনিটে বার্সার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন এল ম্যাটাডোর খ্যাত উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার এডিনসন কাভানি। এই ম্যাচে বার্সার একমাত্র অর্জন ছিলো একটি অন টার্গেট শট।

এই ম্যাচের পর শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। যার বলি হন তৎকালীন কোচ লুইস এনরিকে।
এক প্রেস কনফারেন্সে ১৫ সালে ট্রেবল বিজয়ী এল লুচো সিজন শেষে বার্সা ছাড়ার ঘোষণা দেন।

বার্সার ঘোরতর আশাবাদী সমসমর্থকরাও বলার সাহস করেননি যে বার্সা ৪-০ গোলের ডিফারেন্স বিট করে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে। কারণ উচল ইতিহাসে এর আগে কোন দলই ৪ গোলের ব্যাবধানে প্রথম লেগে হেরে পরের রাউন্ডে যেতে পারেনি। কিন্তু আশাবাদী ছিলেন একজন। নেইমার জুনিয়র। ২য় লেগের আগে প্রেস কনফারেন্সে নেইমার বলেন " যতোক্ষণ না আমাদের ১% চান্স আছে, আমরা ৯৯% বিশ্বাস রাখবো।" লুইস এনরিকেও ঘোরতর আশাবাদী ছিলেন। তিনি বলেছিলেন "কোন টিম যদি আমাদের বিপক্ষে ৪ গোল করতে পারে তাহলে আমরা তাদের বিপক্ষে ৬ গোল করতে পারি।" এবং ভাগ্যবিধাতাও হয়তো মনে মনে অন্য কিছুই ভেবে রেখেছিলেন।

৮ মার্চ

২য় লেগ

ক্যাম্প ন্যুতে উপস্থিত ৯৬হাজার সমর্থক। তাদের গুটিকয়েকজন ই হয়তো বিশ্বাস নিয়ে এসেছিলেন যে বার্সা পরের রাউন্ডে যাবে।
ম্যাচ শুরু হলো। ৩য় মিনিটে লুইস সুয়ারেজের হেড গোললাইন থেকে ক্লিয়ার করলেন বেলজিয়ান রাইটব্যাক থমাস মুনিয়ের। কিন্তু ততক্ষণে তা গোললাইন অতিক্রম করে ফেলেছে। ১-০ গোলের লীডে বার্সা। ৪০ মিনিটে ইনিয়েস্তার শট ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই জড়িয়ে দেন পিএসজি লেফটব্যাক লেভিন কুরজাওয়া।এগ্রিগেটে তখনো ৪-২ গোলে এগিয়ে পিএসজি। হাফটাইমের বিরতিতে ড্রেসিংরুমে এনরিকের একটি কথা বার্সার প্রতিটি প্লেয়ারকে এক প্রকার তাতিয়ে দিয়েছিলো : "বয়েজ, আমি জানি যদি ম্যাচের ৫ মিনিট ও বাকি থাকে, তবুও তোমরা ৩ গোল করতে পারবে।"
দ্বিতীয়ার্ধের ৫ মিনিট পর নেইমারকে ফাউল করে বার্সাকে পেনাল্টি উপহার দেন থমাস মুনিয়ের। স্পটকিক থেকে বল জালে জড়াতে ভুল করেননি এলএম10। এগ্রিগেটে ৪-৩।বার্সা সমর্থকদের মনে আশার প্রদীপ। আর মাত্র ১ টি গোল করলেই এগ্রিগেটে সমতা। কিন্তু ৬২ মিনিটে বার্সার আশার প্রদীপে পানি ঢেলে দেন কাভানি। বক্সের ভেতর থেকে বুলেট শটে করেন মহামূল্যবান এওয়ে গোল। এগ্রিগেটে তখন ৫-৩। বার্সার প্রয়োজন ছিলো যে ১ গোলের তা পরিণত হয় ৩ গোলে।

ম্যাচের ৮৭ মিনিট তখনো, বার্সার প্রয়োজন আরো তিন তিনটি গোল।দুই গোল করলেও এওয়ে গোলের সুবাদে পিএসজি চলে যাবে কোয়ার্টার ফাইনালে। এদিকে সময় ফুরিয়ে আসছে ধীরে ধীরে। ডাগআউটে পিএসজি কোচ উনাই এমেরির মুখে একটু একটু হাসি। যে হাসি ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে পিএসজি সমর্থকদের মুখেও।
কিন্তু তখনই শুরু হলো নেইমার ম্যাজিক। ৮৮ তম মিনিটে বক্সের বাইরে ফ্রি কিক পায় বার্সা। কিন্তু মেসির বদলে ফ্রি কিকটি নেন নেইমার। কেভিন ট্রাপকে দারুণ এক ইনসাইড কার্লারে পরাস্ত করে টপ লেফট কর্নার দিয়ে বল জালে জড়ান নেইমার। গোল করেই সমর্থক দের দিকে চিয়ার আপ ইঙ্গিত। অর্থাৎ ক্লাইম্যাক্স আভি বাকি হ্যায়। ৯০ মিনিট শেষে আ্যডিশনাল টাইম ৫ মিনিট। প্রথম মিনিটেই সুয়ারেজকে বক্সে ফেলে দেয়া হয়। পেনাল্টি পায় বার্সা এবং সেটি থেকে নেইমারের ব্রেস, স্কোরলাইন ৫-১।

৯৪ তম মিনিটে বক্সের বেশ কতোখানি বাইরে থেকে ফ্রি কিক পায় বার্সা।এক্সট্রা সাপোর্টের জন্য পোস্ট ছেড়ে স্টেগান আক্রমণে চলে আসেন। ম্যাচে মাত্র কয়েকটা সেকেন্ড বাকি, গোল ছাড়া উপায় নেই বার্সার হাতে। ফ্রি কিক থেকে নেইমারের লব ; হেডে ক্লিয়ার করে কাভানি। বল আবারো নেইমারের পায়ে। বল নিয়ে বক্সের দিকে এগোতে থাকেন নেইমার। তাকে প্রেস করতে আসেন ভেরাত্তি। ভেরাত্তি কে ড্রিবল করে পিএসজি ডিফেন্স লাইনের উপর দিয়ে নেইমারের লব.... কেভিন ট্রাপ এগিয়ে আসছেন বল ধরতে। বলকে একটু খানি বুটের চুমু দিতে এগিয়ে যাচ্ছেন সার্জি রবার্তো.....
এবং বল রবার্তোর পায়ে.....
মুহূর্তের জন্য থমকে গেলো ক্যাম্প ন্যু। থমকে গেলো ক্যাম্প ন্যুতে উপস্থিত ৯৬হাজার দর্শকের হৃদয়.......
কমেন্ট্রেটরের কণ্ঠে চিৎকার...... "রবার্তোওওওওওওওওওওওওওওওওও"
গোওওওওওওওওওওওওল.....
চিৎকার পুরো ক্যাম্প ন্যুর...
চিৎকার সারাবিশ্বের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সমস্ত কিউলারদের...
এক অবিশ্বাস্য! অবিস্মরণীয় রূপকথার জন্ম নেয় ক্যাম্প ন্যু তে। উনাই এমেরির হতাশা জর্জরিত মুখ, প্যারিসিয়ানদের দীর্ঘশ্বাস আর চ্যাম্পিয়নস লীগ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় স্কোর বিট করে কামব্যাক৷

চ্যাম্পিয়নস লীগ ইতিহাসের ক্ল্যাসিক এই ম্যাচটি আর্কাইভে থাকবে শত কোটি ফুটবলপ্রেমীদের মনে৷1704389332770.jpg
 
পার্ট : ১

২০১৭ সাল...

১৪ ফেব্রুয়ারী

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস.....

পার্ক দি প্রিন্সেস,প্যারিস,ফ্রান্স...

চ্যাম্পিয়নস লীগের রাউন্ড অফ ১৬ এর প্রথম লেগে মুখোমুখি প্যারিস সেন্ট জার্মেইনের মুখোমুখি স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা।
দুই দলই ফুরফুরে মেজাজে। পিএসজির তরতাজা স্মৃতি লীগে বোর্দেক্সের মাঠ থেকে ৩-০ গোলের জয়। অন্যদিকে বার্সা প্যারিসে এসেছে লা লিগায় আলাভেসকে ৬-০ গোলে দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে।

ম্যাচের ১৮ মিনিটেই বার্সা সমর্থকদের মাথায় হাত। বক্সের ঠিক বাইরে স্যামুয়েল উমতিতির ফাউলে ফ্রি কিক পায় পিএসজি এবং ফ্রি কিক থেকে বল জালে জড়ান এনহেল ডি মারিয়া। তার ২২ মিনিট পর ভেরাত্তির এসিস্টে গড়ানো শটে গোল করেন জার্মান তরুণ সেনসেশন ইউলিয়ান ড্রাক্সলার। হাফটাইমের ১০ মিনিট পর বক্সের বাইরে থেকে আবারো দারুণ এক গোল করেন ডি মারিয়া। ৭২ মিনিটে বার্সার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন এল ম্যাটাডোর খ্যাত উরুগুইয়ান স্ট্রাইকার এডিনসন কাভানি। এই ম্যাচে বার্সার একমাত্র অর্জন ছিলো একটি অন টার্গেট শট।

এই ম্যাচের পর শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। যার বলি হন তৎকালীন কোচ লুইস এনরিকে।
এক প্রেস কনফারেন্সে ১৫ সালে ট্রেবল বিজয়ী এল লুচো সিজন শেষে বার্সা ছাড়ার ঘোষণা দেন।

বার্সার ঘোরতর আশাবাদী সমসমর্থকরাও বলার সাহস করেননি যে বার্সা ৪-০ গোলের ডিফারেন্স বিট করে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে। কারণ উচল ইতিহাসে এর আগে কোন দলই ৪ গোলের ব্যাবধানে প্রথম লেগে হেরে পরের রাউন্ডে যেতে পারেনি। কিন্তু আশাবাদী ছিলেন একজন। নেইমার জুনিয়র। ২য় লেগের আগে প্রেস কনফারেন্সে নেইমার বলেন " যতোক্ষণ না আমাদের ১% চান্স আছে, আমরা ৯৯% বিশ্বাস রাখবো।" লুইস এনরিকেও ঘোরতর আশাবাদী ছিলেন। তিনি বলেছিলেন "কোন টিম যদি আমাদের বিপক্ষে ৪ গোল করতে পারে তাহলে আমরা তাদের বিপক্ষে ৬ গোল করতে পারি।" এবং ভাগ্যবিধাতাও হয়তো মনে মনে অন্য কিছুই ভেবে রেখেছিলেন।

৮ মার্চ

২য় লেগ

ক্যাম্প ন্যুতে উপস্থিত ৯৬হাজার সমর্থক। তাদের গুটিকয়েকজন ই হয়তো বিশ্বাস নিয়ে এসেছিলেন যে বার্সা পরের রাউন্ডে যাবে।
ম্যাচ শুরু হলো। ৩য় মিনিটে লুইস সুয়ারেজের হেড গোললাইন থেকে ক্লিয়ার করলেন বেলজিয়ান রাইটব্যাক থমাস মুনিয়ের। কিন্তু ততক্ষণে তা গোললাইন অতিক্রম করে ফেলেছে। ১-০ গোলের লীডে বার্সা। ৪০ মিনিটে ইনিয়েস্তার শট ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই জড়িয়ে দেন পিএসজি লেফটব্যাক লেভিন কুরজাওয়া।এগ্রিগেটে তখনো ৪-২ গোলে এগিয়ে পিএসজি। হাফটাইমের বিরতিতে ড্রেসিংরুমে এনরিকের একটি কথা বার্সার প্রতিটি প্লেয়ারকে এক প্রকার তাতিয়ে দিয়েছিলো : "বয়েজ, আমি জানি যদি ম্যাচের ৫ মিনিট ও বাকি থাকে, তবুও তোমরা ৩ গোল করতে পারবে।"
দ্বিতীয়ার্ধের ৫ মিনিট পর নেইমারকে ফাউল করে বার্সাকে পেনাল্টি উপহার দেন থমাস মুনিয়ের। স্পটকিক থেকে বল জালে জড়াতে ভুল করেননি এলএম10। এগ্রিগেটে ৪-৩।বার্সা সমর্থকদের মনে আশার প্রদীপ। আর মাত্র ১ টি গোল করলেই এগ্রিগেটে সমতা। কিন্তু ৬২ মিনিটে বার্সার আশার প্রদীপে পানি ঢেলে দেন কাভানি। বক্সের ভেতর থেকে বুলেট শটে করেন মহামূল্যবান এওয়ে গোল। এগ্রিগেটে তখন ৫-৩। বার্সার প্রয়োজন ছিলো যে ১ গোলের তা পরিণত হয় ৩ গোলে।

ম্যাচের ৮৭ মিনিট তখনো, বার্সার প্রয়োজন আরো তিন তিনটি গোল।দুই গোল করলেও এওয়ে গোলের সুবাদে পিএসজি চলে যাবে কোয়ার্টার ফাইনালে। এদিকে সময় ফুরিয়ে আসছে ধীরে ধীরে। ডাগআউটে পিএসজি কোচ উনাই এমেরির মুখে একটু একটু হাসি। যে হাসি ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে পিএসজি সমর্থকদের মুখেও।
কিন্তু তখনই শুরু হলো নেইমার ম্যাজিক। ৮৮ তম মিনিটে বক্সের বাইরে ফ্রি কিক পায় বার্সা। কিন্তু মেসির বদলে ফ্রি কিকটি নেন নেইমার। কেভিন ট্রাপকে দারুণ এক ইনসাইড কার্লারে পরাস্ত করে টপ লেফট কর্নার দিয়ে বল জালে জড়ান নেইমার। গোল করেই সমর্থক দের দিকে চিয়ার আপ ইঙ্গিত। অর্থাৎ ক্লাইম্যাক্স আভি বাকি হ্যায়। ৯০ মিনিট শেষে আ্যডিশনাল টাইম ৫ মিনিট। প্রথম মিনিটেই সুয়ারেজকে বক্সে ফেলে দেয়া হয়। পেনাল্টি পায় বার্সা এবং সেটি থেকে নেইমারের ব্রেস, স্কোরলাইন ৫-১।

৯৪ তম মিনিটে বক্সের বেশ কতোখানি বাইরে থেকে ফ্রি কিক পায় বার্সা।এক্সট্রা সাপোর্টের জন্য পোস্ট ছেড়ে স্টেগান আক্রমণে চলে আসেন। ম্যাচে মাত্র কয়েকটা সেকেন্ড বাকি, গোল ছাড়া উপায় নেই বার্সার হাতে। ফ্রি কিক থেকে নেইমারের লব ; হেডে ক্লিয়ার করে কাভানি। বল আবারো নেইমারের পায়ে। বল নিয়ে বক্সের দিকে এগোতে থাকেন নেইমার। তাকে প্রেস করতে আসেন ভেরাত্তি। ভেরাত্তি কে ড্রিবল করে পিএসজি ডিফেন্স লাইনের উপর দিয়ে নেইমারের লব.... কেভিন ট্রাপ এগিয়ে আসছেন বল ধরতে। বলকে একটু খানি বুটের চুমু দিতে এগিয়ে যাচ্ছেন সার্জি রবার্তো.....
এবং বল রবার্তোর পায়ে.....
মুহূর্তের জন্য থমকে গেলো ক্যাম্প ন্যু। থমকে গেলো ক্যাম্প ন্যুতে উপস্থিত ৯৬হাজার দর্শকের হৃদয়.......
কমেন্ট্রেটরের কণ্ঠে চিৎকার...... "রবার্তোওওওওওওওওওওওওওওওওও"
গোওওওওওওওওওওওওল.....
চিৎকার পুরো ক্যাম্প ন্যুর...
চিৎকার সারাবিশ্বের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সমস্ত কিউলারদের...
এক অবিশ্বাস্য! অবিস্মরণীয় রূপকথার জন্ম নেয় ক্যাম্প ন্যু তে। উনাই এমেরির হতাশা জর্জরিত মুখ, প্যারিসিয়ানদের দীর্ঘশ্বাস আর চ্যাম্পিয়নস লীগ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় স্কোর বিট করে কামব্যাক৷

চ্যাম্পিয়নস লীগ ইতিহাসের ক্ল্যাসিক এই ম্যাচটি আর্কাইভে থাকবে শত কোটি ফুটবলপ্রেমীদের মনে৷View attachment 192532
আচ্ছা ওকে বুঝলাম সব কিছু ।ধন্যবাদ এত কষ্ট করে লেখার জন্য ।
 
Top